মোদি সরকারের এই ঘোষণায় খুশি হয়ে উঠেছেন ওপারের হাসপাতাল, হোটেল, পরিবহন ও ব্যবসা সংশ্লিষ্টরা। মহামারি করোনা পরবর্তী সময় এবং ২০২৪ সালের আগস্ট থেকে ভিসানীতিতে জটিলতার কারণে ভারতে বাংলাদেশি পর্যটক ও চিকিৎসাপ্রার্থীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গিয়েছিল। এতে সরাসরি প্রভাব পড়ে ভারতীয় ব্যবসা-বাণিজ্যে।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী- প্রতিবছর পর্যটন, চিকিৎসা ও ব্যবসায়িক কাজে প্রায় ৩৬ লাখ বাংলাদেশি ভারত ভ্রমণ করতেন। সেই প্রবাহ গত এক বছরে প্রায় থেমে যায়। এর ফলে কলকাতার নিউমার্কেট, দিল্লি, মুম্বাই, চেন্নাই, হায়দরাবাদ এবং ব্যাঙ্গালোরের বড় বড় হাসপাতাল, হোটেল, খুচরা ব্যবসা, পরিবহন খাত এবং মুদ্রা বিনিময় কেন্দ্রগুলো চরম ক্ষতির মুখে পড়ে।
যদিও নতুন এই সিদ্ধান্তে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা আশাবাদী হয়ে উঠেছেন। বিশেষ করে কলকাতার নিউমার্কেট এলাকার ব্যবসায়ী ও চেন্নাই, দিল্লির হাসপাতাল কর্তৃপক্ষরা মনে করছেন, বাংলাদেশি রোগী ও পর্যটকরা আবার ফিরে এলে আগের ক্ষতি অনেকটাই পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে।